সব খবর সবার আগে
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

সাহিত্য

আলোচনায় কবি মঈনুল ইসলামের পাঠক নন্দিত দুই কাব্য গ্রন্থ

একজন কবি। সরকারি চাকরীজীবী। এরপরও একাধারে চর্চা করে চলেছেন কবিতা ও গান। তবে এই কবি ও গীতিকার এরইমধ্যে সুরের মূর্ছনায় মাত করেছেন দর্শকদের।

0 1,023

তার গানও শ্রোতা মহলে মুগ্ধতা এনেছে। ‘আত্মার আর্তচিৎকার’ এবং ‘অশরীরী ক্রন্দন’ এই দুই কাব্য গ্রন্থের নামকরণের মাঝেই কবির বিশেষত্বের ছোঁয়া পাওয়া যায়। যেখানে খুব পরিস্কারভাবে বিশ্লেষণ করলে বোঝা যাবে, স্পর্শ করা যায় না এমন এক জায়গায় কবির অনুসন্ধান। যেখানে আঁধার বা দেখা যায় না। তবে ক্রিয়াশীল। সেখানে কবি মনের ঘোরাফেরা। কাব্যিক ভাব-ভাবনায় আবিস্কার করতে চান এমন কিছু। যা লোকচক্ষুর আড়ালে ঘটে চলেছে। অবশ্য এ সবই ঘটছে এমন এক নভোমণ্ডলে, প্রাণের অভারণ্যে যা নামকরণ পেয়েছে পৃথিবী। কল্পণার তীক্ষ্ণতায় সুনিপুন আবিস্কার তার কবিতাগুলো। যার বৈচিত্র আছে। ছন্দ আছে। কোনোটিতে কাহিনীও লক্ষ্যণীয়।

এই কবি চর্চায় নতুন যুক্ত করেছেন গান। গীতি কবি এবং সুরের শিল্পী তার নতুন পরিচয়। যা ক্রমেই সমাদ্রিত হচ্ছে সোস্যাল মিডিয়ায়। এরইমধ্যে সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়েছে নিজের গাওয়া গান। শত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি সাহিত্য সংস্কৃতির বেশ খানিকটা অংশে পদচারণা রাখতে সক্ষম হয়েছেন। যা চর্চায় নিবেদিত মহলের অনেকেই আঁচ করতে পেরেছেন।

কবি মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম (রনি) সরকারের একজন রাজস্ব যোদ্ধা এবং কর বিভাগের অতি প্রিয় মুখ। কুমিল্লায় দাদা বাড়ি হলেও স্থায়ী সূত্রে ঢাকার নাগরিক। শৈশব, কৈশোর সবই কেটেছে ঢাকার মিরপুর শেওড়াপাড়ায়। এসএসসি পাস করেছেন ঢাকা শেরে বাংলা নগর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবং এইচএসসি পাশ করেছেন ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ থেকে। এরপর বিএসসি (সম্মান) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে এমএস করেছেন।

কবি কর্মজীবন শুরু করেন ২০১১ সালে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) তে সিনিয়র অফিসার হিসেবে। ৩ বছর পর আইসিবি থেকে ইস্তফা নেন তিনি। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে ৩৩ তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী কর কমিশনার হিসেবে যোগ দেন বিসিএস কর ক্যাডারে। ৪ বছর কর অঞ্চল-রাজশাহীতে কর্মরত ছিলেন। ২০১৯ সালে পদোন্নতি লাভ করে উপ কর কমিশনার হিসেবে যোগ দেন কর অঞ্চল-৩, ঢাকা তে।

বর্তমানে জাতীয় রাজস্ব আহরণে নিবেদিত প্রাণ হয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে উপ কর কমিশনার পদে নিয়োজিত আছেন কর অঞ্চল – ১৪, ঢাকায় । লেখকের বাবা মো. রফিকুল ইসলাম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং অডিট বিভাগের একজন সরকারি কর্মকর্তা (অব:)। লেখকের মাতা হাসনা বেগম একজন গৃহিণী। ২ ভাই, ২ বোন এর মধ্যে লেখক দ্বিতীয়। তিনি এক কন্যা সন্তানের জনক। লেখক ভালোবাসেন কবিতা লিখতে, বই পড়তে, পরিবার নিয়ে কোথাও ঘুরতে এবং দেশ, জাতি ও সমাজের কল্যাণে অবদান রাখতে। লেখকের প্রথম প্রকাশনা ‘আত্মার আর্তচিৎকার’। দ্বিতীয় প্রকাশনা ‘অশরীরী ক্রন্দন’। লেখকের একটিই প্রত্যাশা- পাঠকের ভালোবাসা। লেখকের লেখা পেতে ইমেইলে যোগাযোগ করুন এই ঠিকানায়- [email protected]

সর্বশেষ খবর এবং আপডেটের জন্য আমাদের সাবস্ক্রাইব করুন। আপনি যেকোনো সময় বন্ধ করতে পারবেন।

Loading...

আমরা কুকি ব্যবহার করি যাতে অনলাইনে আপনার বিচরণ স্বচ্ছন্দ হয়। সবগুলো কুকি ব্যবহারের জন্য আপনি সম্মতি দিচ্ছেন কিনা জানান। হ্যাঁ, আমি সম্মতি দিচ্ছি। বিস্তারিত